অর্থ বছর শেষে অব্যায়িত অর্থ উত্তোলনের মহোৎসব চলেছে ঝিনাইদহ জেলা হিসাব
রক্ষন অফিসে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভুয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে এ সব অর্থ
উত্তোলন করা হয়েছে। টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে রক্ষক আর ভক্ষক একাকার হয়ে
গেছে। ঝিনাইদহ জেলা হিসাব রক্ষন অফিস সুত্রে জানা গেছে, জুন মাসে সবচে বেশি
টাকা উঠেছে নির্বাচন খাতে। পুলিশ, নির্বাচন অফিস ও আনসার ভিডিপি
অফিস এ খাতে প্রায় দুই কোটি টাকা তুলেছে।
অথচ নির্বাচন আগেই হয়ে গেছে। সে সময় খরচও ম্যানেজ করা হয়েছে। বছরের শেষ সময়ে সরকারী অর্থ লোপাট করতেই এই অর্থ উত্তোলনের উৎসব পালন করা হয়েছে বলে হিসাব কর্মকর্তারা মনে করেন। তবে নির্বাচন অফিস বলেছে জাতীয় সংসদ, উপজেলা ও বিভিন্ন উপ-নির্বাচনের টাকা বাকি ছিল। বরাদ্দ পাওয়ার পর তা পরিশোধ করা হয়েছে। বিভিন্ন সরকারী অফিসে তথ্যানুসন্ধান করে জানা গেছে একমাত্র জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলাম ব্যাতিত অধিকাংশ সরকারী অফিসে কর্মকর্তাদের যাতায়াত বিল, তেলের বিল ও কন্টিজেন্সির টাকা তোলা হয়েছে। উত্তোলিত এ সব টাকার বেশির ভাগই ভুয়া বিল ভাউচার দিয়ে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ। অফিস আদালতগুলোতো জুন মাস আসার পরপরই ছক আঁকা হয় কি ভাবে এ সব টাকা তোলা যাবে। সে ভাবে সারা মাস ফরম পুরন করে হিসাব রক্ষন অফিসে জমা দেওয়া হয়। অভিযোগ শৈলকুপা উপজেলা কৃষি অফিসার বিজয় কৃষ্ণ হালদার বিদেশী প্রকল্পের ১২ লাখ টাকা তুলে আরাপপুরে বাড়ি সমেত জমি কিনেছেন। আবার অনেক সরকারী অফিসের টাকা ফেরৎ গেছে। ঝিনাইদহ প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের প্রায় ২৫ লাখ টাকা ফেরত গেছে। ঝিনাইদহ সিভিল সার্জন না থাকায় এই অফিসের বেশ কিছু টাকা ফেরত গেছে। জেলা হিসাব রক্ষন অফিসের দেওয়া তথ্য মতে সারা জেলায় বিভিন্ন খাতে জুন মাসে প্রায় তিন কোটি টাকার বিল ভাউচার উত্তোলন করা হয়েছে। অভিযোগ পাওয়া গেছে এ সব বিল ভাউচার তুলতে জেলা হিসাব রক্ষন অফিসকে ১০% হারে ঘুষ দিতে হয়ছে। অফিসের প্রায় ১০/১১ জন অঢিটর এই টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জন পদস্থ সরকারী কর্মকর্তা জানান।
অথচ নির্বাচন আগেই হয়ে গেছে। সে সময় খরচও ম্যানেজ করা হয়েছে। বছরের শেষ সময়ে সরকারী অর্থ লোপাট করতেই এই অর্থ উত্তোলনের উৎসব পালন করা হয়েছে বলে হিসাব কর্মকর্তারা মনে করেন। তবে নির্বাচন অফিস বলেছে জাতীয় সংসদ, উপজেলা ও বিভিন্ন উপ-নির্বাচনের টাকা বাকি ছিল। বরাদ্দ পাওয়ার পর তা পরিশোধ করা হয়েছে। বিভিন্ন সরকারী অফিসে তথ্যানুসন্ধান করে জানা গেছে একমাত্র জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলাম ব্যাতিত অধিকাংশ সরকারী অফিসে কর্মকর্তাদের যাতায়াত বিল, তেলের বিল ও কন্টিজেন্সির টাকা তোলা হয়েছে। উত্তোলিত এ সব টাকার বেশির ভাগই ভুয়া বিল ভাউচার দিয়ে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ। অফিস আদালতগুলোতো জুন মাস আসার পরপরই ছক আঁকা হয় কি ভাবে এ সব টাকা তোলা যাবে। সে ভাবে সারা মাস ফরম পুরন করে হিসাব রক্ষন অফিসে জমা দেওয়া হয়। অভিযোগ শৈলকুপা উপজেলা কৃষি অফিসার বিজয় কৃষ্ণ হালদার বিদেশী প্রকল্পের ১২ লাখ টাকা তুলে আরাপপুরে বাড়ি সমেত জমি কিনেছেন। আবার অনেক সরকারী অফিসের টাকা ফেরৎ গেছে। ঝিনাইদহ প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের প্রায় ২৫ লাখ টাকা ফেরত গেছে। ঝিনাইদহ সিভিল সার্জন না থাকায় এই অফিসের বেশ কিছু টাকা ফেরত গেছে। জেলা হিসাব রক্ষন অফিসের দেওয়া তথ্য মতে সারা জেলায় বিভিন্ন খাতে জুন মাসে প্রায় তিন কোটি টাকার বিল ভাউচার উত্তোলন করা হয়েছে। অভিযোগ পাওয়া গেছে এ সব বিল ভাউচার তুলতে জেলা হিসাব রক্ষন অফিসকে ১০% হারে ঘুষ দিতে হয়ছে। অফিসের প্রায় ১০/১১ জন অঢিটর এই টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জন পদস্থ সরকারী কর্মকর্তা জানান।
sdfsdfsd sd;lfksd ;lskdfj
ReplyDelete